AHARI Almond Nut - Kath Badam - 500gm
AHARI Almond Nut - Kath Badam - 500gm

AHARI Almond Nut - Kath Badam - 500gm

Price: ৩৪০
Minimum Order: 1

Mobile Number: 01931125727

Buy Now

এই পণ্যটি সরাসরি বিক্রয় যোগ্য । ক্রয় করতে সাপ্লায়ারের সাথে কথা বলার দরকার নেই। Buy Now বাটনে ক্লিক করে ক্রয় করুন।

যোগাযোগ করুন

সাপ্লাইয়ারের তথ্য

Double S BD Fakirapool Dhaka Bangladesh 2 Years Verified Supplier

01931125727

Chat With Supplier

পাইকারি পণ্যের দাম সর্বদা পরিবর্তনশীল। পণ্যের বর্তমান দাম জানতে উপরের মোবাইল নম্বরে সাপ্লায়রকে সরসরি ফোন করুন। বিদেশি সাপ্লায়ার কে LC বা TT তে দাম পরিশোধ করুন ৷ দেশী সাপ্লায়ার কে ক্যাশ অন ডেলিভারী বা ফেস টু ফেস ক্রয় বিক্রয় করতে পারেন । কোন ভাবেই অগ্রিম টাকা পয়সা লেনদেন করবেন না। কুরিয়ারে কন্ডিশনে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা প্রদান করবেন৷ আপনার অসাবধানতায় কোন প্রকার প্রতারণার স্বীকার হলে আমরা দায়ী নই ৷ অনলাইনে পন্য ক্রয়ের আগে সমস্ত সিক্যুরিটি গ্রহন করে নিন ৷

eibbuy Ads

Product details

আপনি সরাসরি এই পণ্যটি ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার করতে পারবেন। ক্যাশ অন ডেলিভারি মেথডে পেমেন্ট করতে পারবেন । কুরিয়ার চার্জ যোগ হতে পারে এই পণ্যের মূল দামের সাথে। সঠিক পণ্য না পেলে সমস্ত দায়ভার সাপ্লায়ার বহন করবে। দেখে শুনে পণ্য ক্রয় করুন ।

কাঠবাদাম বাদাম পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি খেতেও বেশ মজাদার। প্রতিদিন সকালের নাশতায় ৭/১০টি আলমন্ড বাদাম রাখুন। দেখবেন অনেক রোগ থেকেই মুক্তি মিলবে। কাঠবাদাম/ আলমন্ড স্ন্যাকস হিসেবে খাওয়ার জন্য অত্যন্ত চমৎকার একটি খাবার। স্বাদের তুলনায় কাঠবাদাম পুষ্টিগুণেই বেশি সমৃদ্ধ। কাঠবাদামে মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিংক, কপার, সেলেনিয়াম, আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম। এই বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি, ই, ডি এবং উপকারী ফ্যাট। প্রতি ১০০ গ্রাম কাঠবাদামে রয়েছে – এনার্জি ৫৭৮ কিলোক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট ২০ গ্রাম, আঁশ ১২ গ্রাম, ফ্যাট ৫১ গ্রাম, প্রোটিন ২২ গ্রাম, থায়ামিন ০.২৪ মিলিগ্রাম, রাইবোফ্লেভিন ০.৮ মিলিগ্রাম, নিয়াসিন ৪ মিলিগ্রাম, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড ০.৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি৬ ০.১৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন ই ২৬.২২ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ২৪৮ মিলিগ্রাম, আয়রন ৪ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ২৭৫ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ৪৭৪ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৭২৮ মিলিগ্রাম। এছাড়াও কাঠবাদামে রয়েছে মনোআনস্যাচুরেটেড ও পলিআনস্যাচুরেটেড অয়েল, জিঙ্ক, ফলিক অ্যাসিড ও প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এসব উপাদান আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। কাঠ বাদামের উপকারিতা সীমাহীন। এটা কে ঠিক বাদাম বলা যাবে না, এটা এক ধরনের খাদ্য বীজ। ভালো মানের কাঠবাদাম পাওয়া যায় উত্তর আফ্রিকা, পশ্চিম এশিয়াতে। কাঠ বাদাম ভিটামিন এবং মিনারেলে ভরপুর। তাছাড়া কাঠ বাদামে আছে ডায়েট ফাইবার।

পুষ্টিগুণে ভরপুর এই বাদাম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমায়, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, রক্তস্বল্পতা দূর করে। এটি চুল ও ত্বকের জন্য ভালো। কাঠবাদামের রয়েছে অগণিত উপকারিতা।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন একমুঠো কাঠবাদাম খেলে এই উপকারগুলো পেতে সাহায্য করবে আপনাকে। চিকিৎসকরা বলেন, এক বাটি পানিতে কাঠবাদামকে রাতভর ভিজিয়ে রাখলে উপরের বাদামি খোসাটি খুব সহজে বেরিয়ে আসে। খোসা বেরিয়ে আসার পর সাদা বাদামটিকে এক সপ্তাহ রেখে খেতে পারবেন। খোসা ছাড়ানো অবস্থায় খেলে কাঠবাদাম অনেক বেশি কার্যকরী হয়ে ওঠে।

এখন বিডি হেলথের পক্ষ থেকে জানাচ্ছি , প্রতিদিন কেন কাঠবাদাম খাওয়া উপকারি সে কথা। আসুন জানি।

প্রয়োজনীয় উপাদান শোষণ: কাঠবাদাম শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফ্যাটের জোগান দেয়। ফলে ভিটামিন এ ও ই-এর মতো প্রয়োজনীয় ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন শোষিত হয় ও শরীরের পিএইচ মাত্রা বজায় থাকে।

বয়স বৃদ্ধি রোধ করে

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ হওয়ায় ভেজা কাঠবাদাম ফ্রি র‍্যাডিকেলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে এবং বয়স হওয়া প্রতিরোধ করে।

হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে: কাঠবাদাম ভিজিয়ে খেলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। মূলত কাঠ বাদামের গায়ে যে খোসা থাকে, তা তৈরি হয় এক ধরণের উৎসেচক দিয়ে। তাই যখন কাঠ বাদাম ভেজানো হয়, তখন এর ভেতরের আদ্রতার জন্য বাদামের খোসা নরম হয়ে যায়। একইসঙ্গে মূল বাদামের অংশটিও বেশ নরম হয়ে যায়। এমন বাদাম খেলে খাবার খুব সহজে হজম হয়ে যায়। আসলে ভেজানো কাঠ বাদামে এক ধরণের উৎসেচক থাকে, যা লিপেস নামে পরিচিত। এটি খাবারে থাকা ফ্যাট এবং অন্যান্য জটিল উপাদান সহজে হজম করতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে: যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে খুব কষ্ট পান, তাদের পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়া উচিত। কারণ কাঠবাদামে থাকে প্রচুর পরিমাণে আঁশ। অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবারের মতো কাঠবাদামও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। তবে কাঠবাদাম খাওয়ার সাথে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে। যেন বাদাম ভালোভাবে পরিপাক হতে পারে ও তার উপকারী প্রভাব বিস্তার করতে পারে। একবারে খুব বেশি কাঠবাদাম খাওয়ার প্রয়োজন নেই। প্রতিদিন ৫-৬ টি কাঠবাদাম খাওয়াই যথেষ্ট।
আরও পড়ুনঃ   তালমাখনা কী? তালমাখনার উপকারিতা ও ভেষজ গুণাবলি জেনে নিন

হার্টের জন্য ভালো

নিয়ম করে ভেজানো বাদাম খেলে আমাদের হার্ট ভাল থাকে। এর কারণ হল কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম প্রভতি উপকারি উপাদান থাকে, যা হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা ভিটামিন-ই হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং  ম্যাগনেসিয়াম হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি অ্যার্টারিকে ক্ষতিকর প্রদাহের হাত থেকে সুরক্ষা দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন কাঠবাদাম খেলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, সপ্তাহে পাঁচবার বাদাম খেলে ৫০ শতাংশ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে। লিমা লিন্ডা স্কুল অব পাবলিক হেলথ এই গবেষণাটি পরিচালনা করে।
এনার্জি বৃদ্ধি করে

পুষ্টিকর এই বাদামে রয়েছে ম্যানগানিজ, কপার ও রিবোফ্লাভিন। যা মেটাবলিজমের হার বাড়ায় এবং এনার্জি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কাজের ব্যস্ততায় যদি ক্লান্তিভাব কাজ করে তবে এক মুঠো (৫-৬টি) কাঠবাদাম খেয়ে নিতে হবে। এটি বিপাক প্রক্রিয়া ভালোভাবে হতেও সাহায্য করে।

ব্রেইনের কার্যক্ষমতা বাড়ে:

কাঠবাদামে থাকা পুষ্টিগুণ মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। এই বাদামে থাকে মগজের জন্য প্রয়োজনীয় দুইটি পুষ্টিগুণ- রিবোফ্লাভিন ও এল-ক্যারনিটিন। এই উপাদান দুইটি মগজের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি স্মৃতিভ্রম রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। প্রতিদিন ৪-৬ টি কাঠবাদাম ভিজিয়ে খেলে মস্তিষ্কের কাজের উন্নতি ঘটে। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপকারি ফ্যাটের উৎস হিসাবে কাঠবাদাম বিশেষ ভূমিকা রাখে। বাড়ন্ত শিশুদের বুদ্ধির বিকাশের জন্য কাঠবাদাম অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার। এছাড়া বৃদ্ধদের আলঝেইমার হবার সম্ভবনাও কমায়। গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিনের খাদ্যাভাসে কাঠবাদাম অথবা আমন্ড অয়েল রাখার ফলে স্বাস্থ্য ভালো থাকার পাশাপাশি নার্ভাস সিস্টেমের উপরেও ইতিবাচক প্রভাব তৈরি হয়।

গর্ভাবস্থায় খাওয়া উচিত: গর্ভাবস্থায় জলে ভেজানো কাঠবাদাম খেলে তা সন্তান এবং মা-দুজনের শরীরই ভাল রাখে। আলমন্ডে প্রচুর ফলিক এসিড রয়েছে। এই উপাদানটি নবজাতকের জন্ম সমস্যা হ্রাসে সহায়ক। শিশুর যেকোন ধরনের জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধের জন্য এটি অত্যাবশ্যকীয়। এটি টিস্যু গঠন ও কোষ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ফলে এই বাদাম মা এবং গর্ভস্থ সন্তানের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে পারে।

হাড় ও দাঁত ভালো রাখে

কাঠবাদামে থাকা ফসফরাস, মিনারেল ও ভিটামিন হাড় ও দাঁতকে সুরক্ষা দেয়। ফসফরসার কেবল হাড় ও দাঁতকে মজবুত করে না, এটি অস্টিওপরোসিস বা  হাড় ক্ষয় রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করে। হাড় ও দাঁতের সুসাস্থ্য ও স্থায়িত্বের ওপর ফসফরাসের প্রভাব রয়েছে অনেকখানি। বয়সজনিত হাড় ও দাঁতের সমস্যা তৈরি হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতেও ফসফরাস কার্যকরি।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

কাঠবাদাম অ্যালকেলাইন সমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-ই; রয়েছে অনেক শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো বিভিন্ন ধরনের রোগের হাত থেকে দেহকে সুরক্ষা দেয়। যেমন : ক্যানসার এবং ফুসফুসের রোগ ইত্যাদি থেকে সুরক্ষা দেয়।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

আপনার কি উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে? তাহলে অবশ্যই কাঠবাদাম খান। এর কারণ হল, কাঠবাদামের মধ্যে খুব কম পরিমাণে সোডিয়াম থাকে এবং বেশি মাত্রায় থাকে পটাশিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিবারণে সাহায্য করে। এছাড়া, কাঠবাদামের ভেতরে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম এবং ফলিক অ্যাসিড রক্ত জমাট বাধার সম্ভাবনা দূর করে।
আরও পড়ুনঃ   সকালের নাস্তায় কেন খাবেন কাঠবাদাম?

ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে

ভেজা কাঠবাদামে ভিটামিন বি ১৭ থাকে যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে। ক্যান্সার রোগীরা প্রতিদিন কাঠবাদাম খেতে পারেন। কাঠবাদাম কোলোন ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি কোলনকে ভালো রাখতেও কাজ করে।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে:

প্রতিবার খাবার খাওয়ার পর রক্তে গ্লুকোজ ও ইনসুলিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে কাঠবাদাম। যার ফলে অতিরিক্ত চিনিযুক্ত কোন খাবার খাওয়ার পর কাঠবাদাম খেলে রক্তে চিনির প্রভাব দেখা দেয় না। কাঠবাদাম গ্লুকোজের প্রক্রিয়া ও শোষণকে নিয়ন্ত্রিত করে।

ত্বকের যত্নে কাঠবাদাম:

চর্ম বিশেষজ্ঞরা ত্বকের যত্নে আমন্ড অয়েল ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সাধারণ হিসেব অনুযায়ী কাঠবাদাম খাওয়ার ফলে ত্বকের উপকার হয় একদম ভেতর থেকেই। ফলে অল্প বয়সে বলীরেখা দেখা দেয় না এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় প্রাকৃতিকভাবে। প্রতিদিন কাঠবাদাম খেলে অথবা মুখে লাগালে ত্বক থাকে চির নতুন। সেই সঙ্গে ভেজানো কাঠবাদাম বেঁটে যদি মুখে মাখা যায়, তাহলে তা প্রাকৃতিক ক্রিমের মতো কাজ করে। এছাড়াও, ত্বক যদি শুষ্ক হয়, সেই সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে কাঠবাদাম। এক্ষেত্রে কিছুটা ফেটানো ক্রিম, বেঁটে রাখা কাঠবাদামের সঙ্গে মিশিয়ে মাখতে হবে।
প্রদাহ কমায়

কিছু বিশেষ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের জন্য খুবই উপকারী ও প্রয়োজনীয়। যেহেতু শরীর ফ্যাটি অ্যাসিড তৈরি করতে পারে না, বিভিন্ন প্রাকৃতিক খাদ্য উপাদান থেকেই তাকে ফ্যাটি অ্যাসিড সংগ্রহ করতে হয়। কাঠবাদামে থাকে দুইটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাটি অ্যাসিড- লিনোলিয়েক (Linoleic) ও লিনোলিয়েক অ্যাসিড। এই ফ্যাটি অ্যাসিড সমূহ শরীরের প্রদাব কমাতে কাজ করে।

পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি:

সম্প্রতি ইতালির একদল বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, দৈনিক মাত্র ৭টি কাঠবাদাম খেলে পুরুষদের শুক্রাণুর পরিমাণ এবং গুণগতমান উভয়ই বাড়বে। তুরিনের এক হাসপাতালে ১০০ জনের ওপর এ জরিপ চালানো হয়। জরিপে প্রমাণিত হয় দৈনিক মাত্র ৭টি কাঠবাদামে বা যে কোনো বাদাম পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা নিশ্চিতভাবে বাড়বে।

কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক রাখে: খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো ও ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে কাঠবাদাম হৃদপিন্ডকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। একটি রিসার্চ এ দেখা গিয়েছে যারা প্রতিদিন ১ টি করে কাঠবাদাম খেয়েছে তাদের কোলেস্টেরল ৪.৪% কমেছে এবং যারা প্রতিদিন দুটি করে খেয়েছে তাদের কমেছে ৯.৪% ।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে: পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম নিয়মিত খেলে ওজন খুব তাড়াতাড়ি কমে। কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে মনো স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। ফলে কয়েকটি কাঠবাদাম খেলেই পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে এবং অতিরিক্ত খাওয়ার ইচ্ছা থেকে বিরত থাকা যায়। আর কম খেলে যে ওজন কমবেই, তা নিশ্চয় আর আলাদা করে বলে দিতে হবে না! তাছাড়া কাঠবাদাম খেলে পেটের মেদও কমে।

রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, কাঠবাদাম রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

মাথার চুলের মহৌষধ :
আলমন্ডে পর্যাপ্ত ভিটামিন-ডি ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে বলে এটি বিভিন্ন কসমেটিকে ব্যবহৃত হয়। দেহে ম্যাগনেসিয়ামের অভাবে চুল পড়ে যায়। আলমন্ডকে চুলের জন্য মহা উপকারী মনে করা হয়। মাথার খুলি আর্দ্র রাখতে এবং চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে ও চুল পড়া রোধে সপ্তাহে অন্তত একবার আলমন্ডের তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। মাথার ত্বকে আলমন্ডের তেল ম্যাসাজ করলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। চুল সুন্দর, সিল্কী ও মজবুত হয়।
আরও পড়ুনঃ   প্রকৃতি ও প্রযুক্তি

চুলের যত্নে কাঠবাদাম

কাঠবাদামে এর তেলে রয়েছে চুল বান্ধব মনো ফ্যাটি অ্যাসিড, তার সাথে ভিটামিন এ, ডি, ই, বি১, বি২ এবং বি৬। যা চুলকে পুষ্টি দেয়, চুল গোড়া শক্ত করে। ফ্যাটি অ্যাসিড চুল কে সফট, সোজা এবং সিল্কি করে।

কাঠবাদামে রয়েছে উচ্চ পরিমাণের ফসফরাস। যেটি ভালো চুল গজাতে সাহায্য করে। তাছাড়া চুল পড়ে প্রধানত ফসফরাস এর অভাবে। নিয়মিত কাঠ বাদাম খেলে ফসফরাসের অভাব মিটবে।

যাদের স্কাল্পে খুসকির সমস্যা আছে, তারা কাঠ বাদাম তেল + নিম তেল মিশিয়ে চুলে লাগান। সারারাত রেখে দিন। সকালে উঠে শ্যাম্পু করে ফেলুন। আশা করি খুশকির সমস্যা চলে যাবে ।

কাঠবাদাম তেল, মেথি গুঁড়া, ক্যাস্টর অয়েল, নারিকেল তেল মিশিয়ে চুলে লাগালে চুল এর আগা শক্ত হবে, চুল পড়া কমবে, চুল তাড়াতাড়ি বাড়বে।

সকালে খেতে পারেন ভেজানো কাঠবাদাম: ভিটামিন ও খনিজে ভরা কাঠবাদাম। পানিতে ভেজালে পুষ্টিগুণ বেড়ে যায়। দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকার পর ৫-১০টি কাঠবাদাম খাওয়া যায়। কাঠবাদাম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন আট ঘণ্টার মতো। সকালে এটি পুষ্টি জোগানোর পাশাপাশি সারা দিন রুচি বাড়ায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঠবাদামের বাদামি আবরণে ট্যানিন নামের উপাদান থাকে, যা পুষ্টি শোষণ করে। কাঠবাদাম ভেজানো হলে খোসা সহজে খুলে যায় এবং সহজে পুষ্টি বের হয়।

কাঠবাদামের স্বাস্থ্যোপকারিতা থাকার পরেও কীভাবে তা খাওয়া উচিত এই নিয়ে নানান ভুল ধারণা প্রচলিত আছে।  

‘দা নিউট্রিশন রিসার্স আমন্ড বোর্ড অব ক্যালিফর্নিয়া’র জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক ডা. স্বতী কলঙ্কার কাঠবাদাম খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে জানান একটি পুষ্টিবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে।

খোসা-সহ নাকি ছাড়া কাঠবাদাম খেতে হবে?

কাঠবাদাম অবশ্যই খোসা-সহ খেতে হবে। কারণ এতে আছে বহুমুখী গুণাগুণ। এটা পলিফেনলের ভালো উৎস এবং প্রাকৃতিক আঁশ সমৃদ্ধ। কিন্তু খাদ্য ও পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এই বিষয়ের উপর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, খোসা ছাড়িয়ে খান। কারণ খোসাযুক্ত কাঠবাদাম থেকে মিলবে না সঠিক পুষ্টি। কাঠবাদামের বাদামি খোসায় থাকে ‘ট্যানিন’ নামের উপাদান, যা শরীরে পুষ্টি শোষণে বাধা দেয়। আর ভেজানো কাঠবাদাম ‘লাইপেজ’ নামের ‘এনজাইম’ নিঃসরণ করে যা হজমে সহায়ক; বিশেষ করে চর্বি হজমে সাহায্য করে।ভেজানো কাঠবাদামের খোসা ছাড়িয়ে খেলে মিলবে আরও নানান উপকার। এই দুটি মতামতের যেটি আপনার ভাল লাগে সেটি অনুসরণ করুন।

রেফিজারেইটরে রাখলে এর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয় কি?

রেফ্রিজারেইটরে রাখলে কাঠবাদামের পুষ্টিগুণে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়ে না বরং এটা কাঠবাদামের স্থায়ীত্ব বাড়ায়।

ভাজা কাঠবাদামও কি স্বাস্থ্যকর?

কাঠবাদাম ভাজা হলে তা কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলে না। ভাজার ফলে বাদামের পানির উপস্থিতি কমে যায়। তাই কাঠবাদামের পুষ্টি উপাদান জমাট বাঁধা অবস্থায় থাকে।

যেভাবেই খাওয়া হোক, প্রতিদিন একমুঠ বা কয়েকটা কাঠবাদাম খাওয়া শরীরের জন্য ভালো।

কাঠবাদাম কিনতে চান? তাহলে বিডি হেলথ কাঠবাদাম কেনার অনুরোধ রইল।

কাঠবাদামের অপকারিতা:
১. অনেক সময়ে কাঠবাদাম খাওয়ার ফলে গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা দেখা যায়।
২. অধিক কাঠবাদাম খাওয়ার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়।
৩. শরীরে অনেক সময় টক্সিকের পরিমাণ বেড়ে যায়।
৪. যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে কাঠবাদাম গ্রহণের ফলে তা বেড়ে যেতে পারে।

ছোট একটা খাবার, কিন্তু এত গুণ! বলছি কাঠ বাদামের গুণের কথা। এই এক বাদাম আপনাকে যে পরিমাণ উপকার করবে জানলে অবাক হবেন আপনি। প্রচুর পরিমাণ নিউট্রিশনে ভরপুর এই কাঠ বাদাম আপনাকে করে তুলতে পারে লাবণ্যময়ী। এছাড়া কাঠ মাদামে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ও পটাশিয়াম। প্রতিদিন সকালে দুটো করে কাঠ বাদাম যদি নাস্তার তালিকায় রাখেন, ফলাফল আপনি নিজেই পাবেন।  

• কাঠ বাদামের সবথেকে শক্তিশালী গুণ হল, মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতেও এটি দক্ষ। ভিটামিন ই এবং পটাশিয়াম থাকার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে কাঠ বাদাম।

• সকাল বেলা উঠেই দুটো কাঠ বাদাম খেয়ে নিলেই তরতাজা থাকা যায়। এনার্জি লেভেল ঠিক রাখতে রোজ কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত।

• ভিটামিন ই, এ, বি১, বি৬ থাকার ফলে চুলও ভাল রাখে কাঠ বাদাম। ম্যাগনেশিয়ামের জন্য চুল গোড়া থেকে সুস্থ থাকে ও তাড়াতাড়ি বাড়ে।

•খিদে পেলে অল্প করে কাঠ বাদাম খেয়ে নিন। এতে খিদে যাবে। কিন্তু ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণেই। প্রোটিন যুক্ত এই বাদাম খেলে সুগার লেভেলও ঠিক থাকবে। তাই মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ইচ্ছেও থাকে না ২-৩ টে কাঠ বাদাম খেয়ে নিলে। আর তাই ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।

• কাঠ বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ত্বক সুন্দর রাখে আর মুখে বয়সের ছাপ পড়ে না।

• কোলেস্টেরল লেভেলও ঠিক রাখতে পারে কাঠ বাদাম। এর মধ্যে থাকে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন। যার ফলে হার্টকেও সুস্থ রাখে কাঠ বাদাম।

• হজমের জন্যও কাঠ বাদামের জুড়ি মেলা ভার। এতে যে ফাইবার থাকে, তা হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

ওজন কমাতে সাহায্য করে কাঠবাদাম। শরীরের ফোলাভাব কমায়। যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে। বিশ্বাস হচ্ছে না? সত্যি বলছি, কাঠবাদামের অনেক উপকারিতা। ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে ভরপুর কাঠবাদাম রান্না করে খেলেও উপকার। ক্ষীর বা পায়েসের উপর গার্নিশ করেও খাওয়া যায়। উত্তর ভারতের খাদ্য তালিকায় বাদামি কোর্মা বলে একটি পদ খুব জনপ্রিয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সে পদটি কাঠবাদাম দিয়ে তৈরি হয়।

চিকিৎসকরা বলেন, এক বাটি পানিতে কাঠবাদামকে রাতভর ভিজিয়ে রাখলে উপরের বাদামি খোসাটি খুব সহজে বেরিয়ে আসে। খোসা বেরিয়ে আসার পর সাদা বাদামটিকে এক সপ্তাহ রেখে খেতে পারবেন। খোসা ছাড়ানো অবস্থায় খেলে কাঠবাদাম অনেক বেশি কার্যকরী হয়ে ওঠে।

কাঠ বাদামের উপকারিতা :
১. হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে ভেজানো আমন্ড। প্রয়োজনীয় এনজ়াইম নিঃসরণে সাহায্য করে।

২. ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আমন্ডে উপস্থিত মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট খিদে কমায় ও পেট ভরিয়ে রাখে।

৩. হৃদয় ভালো রাখে আমন্ড। ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল (লো ডেন্সিটি লিপোপ্রোটিন) নিয়ন্ত্রণ করে।

৪. ভেজানো আমন্ডে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস্ শরীরের ফোলাভাব কমায় ও অকালপক্কতা নিয়ন্ত্রণ করে।

৫. ক্যান্সার রোধে সাহায্য করে ভোজানো আমন্ডে উপস্থিত ভিটামিন B17।

৬. এই বাদামে উপস্থিত ফ্ল্যাভোনয়েড শরীরে টিউমার হতে দেয় না।

৭. রোজ সকালে খালি পেটে ভেজানো আমন্ড খেলে শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আসে।

৮. সন্তানসম্ভবাদের নিয়ম করে ভেজানো আমন্ড খেতে পরামর্শ দেন স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞরা। এতে উপস্থিত ফলিক অ্যাসিড জন্মের সময় শিশুর খুঁত দূর করে।

কাঠ বাদাম খাবার নিয়ম হলো ঃ ১ কাপ বড় বাটিতে ২ কাপ পানি নিতে হবে। এমনভাবে পানি দিতে হবে যেন বাদামের ২ ই উপরে তাকে।তার পর সামুদ্রিক লবণ দিয়ে কিছু সময় নেড়ে দিতে হবে। ১২-১৪ ঘন্টা পর লবণ পানি ফেলে দিয়ে, খাবার পানি দিয়ে ভালো ভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর রৌদ্রে দিয়ে ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে যেন একটু বেজাও না থাক। এরপর এয়ার টাইট বক্সে রেখে নিয়মিত খেলে কাট বাদামের পুষ্টিগুণ পাওয়া যা।


দেশি-বিদেশি চিকিৎসকরা বলে থাকেন, আপনার ফুড হ্যাবিটই আপনাকে রাখতে পারে সুস্থ ৷ তাই কী খাচ্ছেন, কী পান করছেন সেটা খুবই জরুরী হয়ে পড়ে ৷ চিকিৎসকরা মনে করেন, রোজকার খাদ্যতালিকায় যদি সম পরিমাণ প্রোটিন, ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেড থাকে তাহলে সুস্থ থাকাটা কোনও ব্যাপারই নয় ৷ কিন্তু অনেকেই আমরা ঠিক জানি না, কী কী খেলে রোজকার খাবারে মধ্যে

দেশি-বিদেশি চিকিৎসকরা বলে থাকেন, আপনার ফুড হ্যাবিটই আপনাকে রাখতে পারে সুস্থ ৷ তাই কী খাচ্ছেন, কী পান করছেন সেটা খুবই জরুরী হয়ে পড়ে ৷ চিকিৎসকরা মনে করেন, রোজকার খাদ্যতালিকায় যদি সম পরিমাণ প্রোটিন, ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেড থাকে তাহলে সুস্থ থাকাটা কোনও ব্যাপারই নয় ৷ কিন্তু অনেকেই আমরা ঠিক জানি না, কী কী খেলে রোজকার খাবারে মধ্যে দিয়ে আমাদের শরীরে সঠিক পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেড প্রবেশ করবে ৷

প্রকৃতিতে এমন অনেক কিছু খাবার রয়েছে, যা খুব সহজেই এই সব ঘাটতি পূরণ করতে পারে ৷ যা সহজলভ্য ও সহজপাচ্য ৷ আর চিকিৎসকদের মতে, এর মধ্যে বাদাম হল সবচেয়ে বেশি গুণাগুণযুক্ত ফল !

কাঠবাদাম (বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia catappa) একটি বৃহদাকৃতির গাছের ফলের বিচি। বিচির নাম অনুযায়ী এই গাছকে কাঠ বাদাম গাছ ডাকা হয়। এটি নিরক্ষীয় অঞ্চলে জন্মানো লেডউড জাতীয় Combretaceae পরিবারের একটি বৃক্ষ। এ গাছের রসালো ফলের অভ্যন্তরে ৩-৪ সেন্টিমিটার দীর্ঘ কয়েকটি বিচি থাকে যা পরিপক্ক ফল থেকে বের করে নিয়ে সরাসরি বা ভেজে খাওয়া হয়। এই বিচিগুলিই কাঠবাদাম নমে পরিচিত। বিচিগুলো বাদামের গন্ধ যুক্ত। কাঠ বাদাম সারা বিশ্বে ভারতীয়বাদাম নামেও পরিচিত।

ছোট একটা খাবার, কিন্তু এত গুণ! বলছি কাঠ বাদামের গুণের কথা। এই এক বাদাম আপনাকে যে পরিমাণ উপকার করবে জানলে অবাক হবেন আপনি। প্রচুর পরিমাণ নিউট্রিশনে ভরপুর এই কাঠ বাদাম আপনাকে করে তুলতে পারে লাবণ্যময়ী। এছাড়া কাঠ মাদামে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ও পটাশিয়াম। প্রতিদিন সকালে দুটো করে কাঠ বাদাম যদি নাস্তার তালিকায় রাখেন, ফলাফল আপনি নিজেই পাবেন।  
প্রতিদিন সকালে কাঠ বাদাম খান, আর দেখুন পরিবর্তন

• কাঠ বাদামের সবথেকে শক্তিশালী গুণ হল, মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতেও এটি দক্ষ। ভিটামিন ই এবং পটাশিয়াম থাকার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে কাঠ বাদাম।

• সকাল বেলা উঠেই দুটো কাঠ বাদাম খেয়ে নিলেই তরতাজা থাকা যায়। এনার্জি লেভেল ঠিক রাখতে রোজ কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত।

• ভিটামিন ই, এ, বি১, বি৬ থাকার ফলে চুলও ভাল রাখে কাঠ বাদাম। ম্যাগনেশিয়ামের জন্য চুল গোড়া থেকে সুস্থ থাকে ও তাড়াতাড়ি বাড়ে।


•খিদে পেলে অল্প করে কাঠ বাদাম খেয়ে নিন। এতে খিদে যাবে। কিন্তু ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণেই। প্রোটিন যুক্ত এই বাদাম খেলে সুগার লেভেলও ঠিক থাকবে। তাই মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ইচ্ছেও থাকে না ২-৩ টে কাঠ বাদাম খেয়ে নিলে। আর তাই ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।

• কাঠ বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ত্বক সুন্দর রাখে আর মুখে বয়সের ছাপ পড়ে না।

• কোলেস্টেরল লেভেলও ঠিক রাখতে পারে কাঠ বাদাম। এর মধ্যে থাকে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন। যার ফলে হার্টকেও সুস্থ রাখে কাঠ বাদাম।
রোজ একমুঠো কাঠ বাদাম আমাদের শরীরের কী কী উপকার করে জেনে নিন

কাঠ বা আমন্ড বাদাম খেতে আমরা সকলেই ভালোবাসি। কিন্তু এই বাদাম শুধু যে খেতে ভালো তাই নয়, এর অনেক উপকারী গুণাগুণও রয়েছে। আমন্ড বাদাম বহু রোগ প্রতিরোধ করে। জেনে নিন কোন কোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে আমন্ড বাদামের। এবং আর কী কী উপকারী গুণাগুণ রয়েছে।

১) প্রত্যেকদিন একমুঠো করে আমন্ড বাদাম খেলে বিভিন্ন প্রকার হৃদরোগ এবং হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা সম্ভব। আমন্ড বাদামে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস রয়েছে। যা বিভিন্ন কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ প্রতিরোধ করতে পারে। হৃদপিন্ডকে সুস্থ রাখে।

২) সমস্ত খাবারের মধ্যে অন্যতম সেরা ব্রেন ফুড আমন্ড । নিউরোলজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি বাড়িয়ে ছোটো বড় প্রত্যেকের মস্তিষ্ককে আরও সচল এবং সক্রিয় করে তোলে। স্মৃতিভ্রংশ এবং অ্যালজাইমার জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে।

৩) প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ই থাকার কারণে ত্বকের জন্য খুবই উপকারী আমন্ড । ত্বকের ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

৪) ডায়াবেটিস কন্ট্রোল করে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রিত করে।

৫) ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৬) কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখে।
রূপচর্চায় কাঠবাদামের গুরুত্ব!

কাঠবাদাম অনেক উপকারি একটি খাদ্য বীজ। রূপচর্চায়ও কাঠবাদাম যে কতটা গুনাগুনে ভরপুর উপাদান তা বলে শেষ করা যাবে না। কারন কাঠবাদাম এমন একটি ফল যার মধ্যে রয়েছে ঔষধী এবং ত্বক যত্নের জন্য ভেষজ ময়েশ্চারাইজারের ভরপুর গুনাগুন। কাঠবাদামে এতো গুনাগুন বিদ্যমান রয়েছে যার ফলে ত্বকের নানান সমস্যা দূর হতে পারে।

যদিও রূপচর্চায় কাঠবাদামের গুরুত্ব সম্পর্কে কমবেশি আমরা সবাই জানি, কিন্তু এর এমনকিছু গুনাগুন আছে যা হয়ত আমরা জানি না। কাঠ বাদামে রযেছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন এবং মিনারেল। তাছাড়া কাঠ বাদামে রয়েছে ডায়েট ফাইবার যেটা হার্ট কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। চলুন তাহলে জেনে নেই ত্বকের জন্য কাঠ বাদাম কতটা উপকারি–

* কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে ময়েশ্চারাইজার বিদ্যমান আছে। আর এই ময়েশ্চারাইজার মুখের ব্ল্যাকহেডস, ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে তৈলাক্ত ত্বকে যারা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারে না, তাদের জন্য অনেক উপকারী এই কাঠবাদাম।

* কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ই আছে। আর এই ভিটামিন-ই ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে অনেক সাহায্য করে থাকে। ত্বকে নিয়মিত কাঠবাদাম তেল দ্বারা ম্যাসাজ করলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, যার ফলে ত্বক সুস্থ থাকে।

* কাঠ বাদামের তেল চোখের নীচে কালো দাগ দূর করতে অনেক উপকারি। তাছাড়া কাঠ বাদাম বেটে, ওই পেস্ট রাতে ঘুমানোর সময় চোখে দিয়ে ঘুমালে, চোখের নীচের কালো দাগ দূর করে।এছাড়াও চোখের বলিরেখা, চোখ ফুলা ভাবও কমে যায়।

* কুসুম গরম পানিতে কাঠবাদাম ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর খোসা তুলে কাঠবাদাম পিষে নিতে হবে। এরপর কাঠবাদামের সাথে মধু ও অল্প একটু গরম পানি মিশাতে হবে। মিশ্রণটি ঠাণ্ডা করে ত্বকে লাগাতে হবে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল হবে।

* কাঠবাদাম ত্বকের বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন কাঠ বাদামের তেল দিয়ে ত্বক ম্যাসাজ করলে, ত্বকের বলি রেখা দূর হবে। তাছাড়া মধু, লেবু, কাঠবাদাম তেল মিশিয়ে মুখে মাস্ক হিসাবে ব্যবহার করলে ত্বক হয়ে উঠবে দীপ্তিময় এবং মুখের বয়সের ছাপ কমে যাবে অনেকটা।

কাঠ বাদামের দাম ২০২১
কাজু বাদামের দাম ২০২০
চিনা বাদামের দাম
কাঠ বাদামের উপকারিতা
আখরোট এর দাম
কাঠ বাদাম খাওয়ার নিয়ম

Review this Product:
User Rating

4.1 average based on all reviews.

Talk With Supplier

I have read and agree to the Privacy Policy.

আরো পণ্য সমূহ

Incubator (Model-112)

10,500.00 - 10,500.00

বিস্তারিত পড়ুন

Radhuni Haleem Mix । রাঁধুনি হালিম মিক্স

৪২ টাকা - ৪৫ টাকা

বিস্তারিত পড়ুন

Just Natural Kalijeera black seed honey 250g

340 - 350

বিস্তারিত পড়ুন
2017 © 2024 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By Fluttertune react js next js